অপরূপা
পর্ব--৩
সাহিত্য ডাইরি
--এই যে, I love you? আমি আপনাকে প্রথম দেখাতেই প্রেম পরে গেছি। তাই প্রপোজ করলাম!
--পরি কলেজে ডুকা মাত্রই যে এমন কিছু ঘটবে কাব্য ভাবতেই পারেনি।
পরি : সরি আপনি তো আপনাকে চিনলাম না। আর হঠাৎ করে প্রপোজ করার মানেটাই বা কি।
--আপনি নতুন এই কলেজে তাই না?
পরি : হু নতুন। কিন্তু কেনো!
--আসলে আপনাকে দেখেই আমার এতোটা পছন্দ হয়েছে যে আর একটু ও লেট করতে পারলাম না। তাই সোজা এসে প্রপোজ করলাম।
পরি : ওহ ভালো !
--এখন বলেন একসেপ্ট করবেন কিনা।
পরি : সরি!
--মানে আমি তো আপনাকে ভালোবাসি পছন্দ করি। এখন আপনার বলার পালা।
পরি : কি বলবো আমি।
--আমাকে ভালোবাসেন কি না সেটা কথা।
পরি : থাপ্পড় চিনেন থাপ্পড় ।
--থাপ্পর দিবেন মানে। এতো বড় সাহস আপনার আমাকে থাপ্পড় দিবেন___.?
--কথাটি শেষ হতে না হতেই পরি কশে একটি থাপ্পড় দিয়ে দেয়।
পরি : ঠাসসসস! ঠাসসস! এখন ভালো লাগতেছে। নাকি আর ২ টা দিবো।
--পরির এমন ব্যবহার দেখে পুরা কলেজ তো অবাক। কারন প্রথম দিন এসেই থাপ্পড় না জানি আরো কতো কিছু করবে।
--বন্ধু দেখছোস কি সাহস মা**লটার দিলো থাপ্পড় বসে প্রপোজ করাতে? ( কাব্যের বন্ধু )
কাব্য : আরে বাদ দে মাম এই সব।
--বাবা সয়তানের মুখে দেখি রাম যাম? ( বন্ধু )
কাব্য : এই সালা আমি সয়তান। আমি ভদ্রো ছেলে বুজেছিস।
--সেটা এই প্রথম দেখলাম ভাই আমি তুই ভদ্রো। কিন্তু কেনো যে আছিস সেটা বুজলাম না। তবে আমি নিশ্চিত তুই কিছু একটা বেজাল পাকাইছোস? ( বন্ধু )
কাব্য : আর তেমন কিছু না।
--ভাই মেয়েটা তো আমাদের দিকে আসতেছেরে। মনে হয় তোকে পছন্দ করছে। ( বন্ধু )
--এই দিকে আসা দেখে কাব্য একটু ভয় পায়। কারন যদি কিছু উল্টা পাল্টা বলে এখানে এসে । তবে মান সন্মান সব শেষ?
কাব্য : আরে চুপ থাকবি তুই।
--এরেই মধ্যে পরি এসে জিঙ্গেস করে।
পরি : আচ্ছা আমাদের ক্লাস রুম কোনটা ভাইয়া।
(কাব্যকে উদ্দেশ্য করে বলে )
--এই কথা শুনে কাব্য একটু নরে চরে উঠে। কারন পরি সোজা ভাইয়া বলে ডাকলো?
কাব্য : উপরের তলায় গিয়ে ডান দিকে যেই রুমটা ওটাই আমাদের রুম।
পরি : ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে ।
কাব্য : হুম ঠিক আছে।
পরি : আমি এই কলেজে নতুন তো তাই কিছু চিনিনা। আমার নাম পরি আপনার নাম কি ভাইয়া।
--কাব্য ভাবতেছে এই পরি আবার কি নাটক শুরু করলো রে বাবা?
কাব্য : আমার নাম কাব্য?
পরি : বা অনেক সুন্দর নাম। আচ্ছা ভাইয়া আসি পরে কথা হবে কোন এক সময় ।
কাব্য : আচ্ছা!
--যখনি পরি একটু দুরে সরে গিয়েছে। ঠিক সেই সময় কাব্যের বন্ধু বলে উঠে।
--দেখ মামা আমি কিন্তু নিশ্চিত তোদের প্রেম হয়ে যাবে। এখন আমাকে ট্রিট দে। ( বন্ধু )
কাব্য : এই সালা চুপ করবি তুই।
--মামা আমি কিন্তু প্রেম বিশেষজ্ঞ! এই মুখ দিয়ে যাই বলেছি তাই হয়েছে। বেটা কলেজে কতো ছেলে আছে। তাদের কাছে না গিয়ে তোর কাছে এসেছে। তার মানে তোরে মেয়েটা একটু পছন্দ করছে। ( বন্ধু )
কাব্য : ভাই তুই কি এখন চুপ করবি। যদি চুপ না করিশ তবে আমি এখান থেকে চলে যাচ্ছি।
--ঠিক আছে চুপ করছি? ( বন্ধু ) ( এই বন্ধু বন্ধু ভালো লাগতেছে না এর নাম দেই একটা। এর নাম হলো রাজ)
কাব্য : নাদির কি খবর রে।
রাজ : নদির সাথে কাল দেখা হয়েছিলো। ও তোকে পছন্দ করে।
কাব্য : কে নদি বলেছে তোকে!
রাজ: হুম নদি বলেছে। ও ক্লাস রুমে আছে চল।
কাব্য : আচ্ছা চল।
--তো এর পরে রাজ ও কাব্য দুজনেই ক্লাস রুমে চলে আসে। কিন্তু এসেই দেখে যে নদি পরির সাথে বসে আছে।
রাজ : ডাক দিবো কি নদি কে!
কাব্য : না এখন থাক।
--তখন কাব্য লক্ষ করে নদি কি জেনো বলতেছে পরিকে আমার দিকে তাকিয়ে।
নদি : এই পরি ওই দেখো ছেলেটা ওর নাম কব্য?
--পরি চিনে ও না চেনার একটু ভান করলো?
নদি : ওই যে টিয়া ক্লার সার্ট পরে আছে ওর নাম।
পরি : ওহ হুম এইবার দেখেছি। কিন্তু কি হয়েছে।
নদি : ওকে আমি অনেক ভালোবাসি। ও আমাকে অনেক পছন্দ করে।
--এই কথাটি শুনেই যেনো পরি থ হয়ে গেলো। মনে হচ্ছে আকাশ থেকে পরলো।
পরি : কতো দিনের সম্পর্ক তোমাদের?
নদি : দুজন দুজন কে পছন্দ করি। কিন্তু এখনো বলিনাই। তবে আজ বলবো ভেবেছি।
পরি : ওহ।
নদি : অনেক সুন্দর না ছেলেটা।
পরি : হুম অনেক সুন্দর । তোমার সাথে সেই মানাবে।
নদি : শোন আজ ওকে আমি ভালোবাসার কথা বলবো সাথে তুমি থাকবে।
পরি : আরে আমি কেনো থাকবো বলো।
নদি : তখন আমি ভয় পাবো না। মনে একটা শক্তি থাকবে।
পরি : না আমি পারবো না!
নদি : আরে সমস্যা কি থাকলে হ্যা। আমি বলবো তুমি পাশে থাকবে। তুমি তো বলতেছো না।
পরি : ঠিক আছে।
নদি : সত্যি থাকবে আমার সাথে।
পরি : হুম থাকবো।
নদি : ধন্যবাদ তোমাকে । শোন টিপিন প্রিয়ডে বলবো এখন ক্লাস করি।
--তো এর পরে সবাই ক্লাস করতে থাকে।
--এই দিকে পরির মনে যেনো শান্তি নেই। ক্লাশে মন বসতেছে না। শুধুমাত্র কাব্যের কথাই মাথায় আসতেছে। তবুও মন খারাপ করেই ক্লাস করতে থাকে।
--এই ভাবে দেখতে দেখতে টিপিন প্রিয়োড চলে আসে।
নদি : এই পরি টিপিন প্রিয়ড হয়েছে চলো এখন বাহিরে যাই।
পরি : হুম চলো।
--এই বলে দুজনে বাহিরে চলে আসে। এসেই দেখে যে কব্য ও তার বন্ধু রা বাহিরে আড্ডা দিতেছে।
নদি : ওই দেখো কাব্য। ওর হাসিটা আমার কাছে এতো সুন্দর লাগে যে বলে শেষ করতে পারবো না।
পরি : হুম অনেক সুন্দর ।
নদি : ওই তুমি আবার কাব্যের প্রেমে পরিও না।
পরি : আরে না। কি যেনো বলবে ওনাকে।
নদি : হুম ডাকতেছি।
--এটা বলেই নদি রাজ কে ডাক দেয়।
রাজ : হুম বলো নদি কি বলবা।
নদি : এই দিকে কাব্যকে নিয়ে আসো।ওর সাথে আমার কিছু কথা আছে।
রাজ : ঠিক আছে!
--এর পরে রাজ কাব্যকে ডাক দিয়ে নদি ও পরির কাছে নিয়ে আসে।
--কাব্য এসেই দেখে যে এখানে পরিও অবস্থিত। এখানে যে পরি আছে সেটা জানরে কাব্য কখনোই আসতো না। তো পরিকে দেখা মাত্রই কাব্য আবার পিছনে আসতে থাকে।
--ঠিক সেই সময় নদি কাব্যের হাতটি ধরে ফেলে।
নদি : এই কাব্য কোথায় যাচ্ছো।
কাব্য : আমার কাজে আছে। কেনো ডাকছো সেটা বলো।
নদি : কেনো ডাকছি তুমি মনে হয় জানো না।
কাব্য : জানি এই সম্পর্কে পরে কথা হবে।
নদি : না এখনি কথা হবে।
কাব্য : হুম বলো কি বলতে চাও।
--কথাটি বলেই যখন পরির দিকে কাব্য তাকায়। ঠিক তখন দেখতে পায়যে পরির চোখে অশ্রু এই আসবে!
নদি : তোমাকে আমি অনেক অনেক অনেক ভালোবাসি কাব্য। তোমার বউ হতে চাই। নিবে আমাকে গ্রহন করে!
কাব্য : মানে।
নদি : আমি তোমাকে ভালোবাসি। আমার যতো দিন নিশ্ষাস আছে তোমার সাথে এক হয়ে থাকতে চাই।
--ঠিক সেই সময় পরি____
--আমি তোমাকে ভালোবাসি কাব্য? I love you💝
--এই কথাটি শুনেই পরি সেখানে মাথা ঘুড়ে পরে যায়। এটা দেখে কাব্য একটু আশ্চর্য হয়। কারন কী এমন হলো যে পরি মাথা ঘুরে পরে গেলো।
নদি : এই পরি তোমার কি হলো। এই কথা বলো?
কাব্য : ও মাথা ঘুরে পরে গিয়েছে। একটু পানি নিয়ে আসো তুমি !
--তো কাব্যের কথা মতো নদি পানি আনার জন্যে চলে চায়।
--ঠিক সেই সময় পরি চোখ খুলে উঠে বসে। এটা দেখে তো কাব্য পুরাই অবাক!
কাব্য : এই আপনার না ঙ্গান ছিলো না!
পরি : কে বললো আমার ঙ্গান ছিলো না হ্যা।
কাব্য : আমি তো নিজেই দেখলাম।
পরি : যা দেখছেন সব ভূল দেখছেন।
কাব্য : তার মানে আপনি এতক্ষন সব নাটক করেছেন?
পরি : হুম নাটক করেছি।
কব্য : আপনি যঘন্য খারাপ!
পরি : আমার স্বামী কে আমার সামনে অন্য কেউ প্রেম নিবেদন করবে আমি সেটা মেনে নিবো।
কাব্য : এই এক দম চুপ।
পরি : হুম চুপ করলাম!
কাব্য : কলেজের কোন ছেলে মেয়ে যদি জানে। যে আপনি আমার বউ হন। তবে আপনাকে আমি নিজ হাতেই খু'ন করবো বলে দিলাম।
পরি : তোমার মমটা এতো নিষ্টুর হ্যা। একটু ও ভালোবাসা বা বিশ্বাস নেই।
কাব্য : সেটা আপনাকে বলতে হবে না।
পরি : এমন সুন্দরী একটা বউ পেয়েছো। তবুও তার মূল্য দিচ্ছো না। এমন সময় আসবে আমাকে খুজবে কিন্তু পাবে না।
কাব্য : আপনার মতো পতিতা"য়লের মেয়ে কে এই কাব্য খুজবে হাহহাহা।
পরি : আচ্ছা একটা কথা বলি।
কাব্য : আপনাকে কেউ না করেছে বলতে।
পরি : এতো ভালো তুমি যে পতি"তালয়ে খারাপ মেয়েদের দেহ খাইতে কেনো গিয়েছীলে।
কাব্য : মানে।
পরি : কেনো আমার কথা বুজা যায়না। তুমি এতো ভালো তো পতিতালয়ে কেনো গিয়েছিলে। কি এমন ছিলো ওই পতিতা"লয়ের মেয়েদের যা আমার নেই।
কাব্য : ভালো লেগেছে তাই গিয়েছি।
পরি : তো আমাকে ভালো লাগেনা।
কাব্য : না! আর হ্যা আমি নদিকে অনেক ভালোবাসি। কোন ভাবে যদি নদি এই সব জানতে পারে। আমার থেকে খারাপ আর কেউ হবে না। বলে দিলাম?
পরি : ঠিক আছে।
--এমন সময় নদি একটি জুশের বোতলে করে পানি নিয়ে আসে।
নদি : আল্লাহ্ পরি দেখি ভালো হয়ে গিয়েছে।
পরি : কি হয়েছিলো আমার!
নদি : জানি না। হঠাৎ করেই তুমি মাথা ঘুড়ে পরে গিয়েছো।
পরি : ওহ আচ্ছা ঠিক আছে তোমরা কাথা বলো আমি ক্লাস রুমে গেলাম।
নদি : ঠিক আছে।
--পরি ক্লাস রুমে যাবে এমন সময় কাব্যকে উদ্দেশ্যে করে একটি কথা বলে।
পরি : ভাইয়া নদি কিন্তু আপনাকে খুব ভালোবাসে। কখনো কষ্ট দিয়েন না।
--পরির কথাটি শুনে কাব্য চুপ হয়ে থাকে কোন কথা বলেনা।
--এর পরে যখন পরি চলে যায়। সাথে সাথেই কাব্য ও নদিকে প্রপোজ করে।
কাব্য : এই নদি তুমি কি আমার সেই জোসনা রাতে চাদ দেখার সঙ্গী হবে! তুমি কি আমার সেই স্বপ্নের দেখা দুষ্টু মিষ্টি বউ হবে। কথা দিলাম আমার এই রিদয়ে শুধুমাত্র তোমার নামটি লিখে রাখবো চির স্থায়ি ভাবে।
--কাব্যের এমন প্রপোজ করার স্টাইল দেখে নদি ইমপ্রেস হয় যাত। তাতেই আবার নদি ও ভিষন পরিমানে কাব্য কে মন থেকে ভালোবাসে।
নদি : হুম প্রিয় আমি তোমার প্রথম ও শেষ ভালোবাসা হতে চাই। রাখবে তোমার ওই বুকে আমাকে তোমার প্রিয়তমা করে।
কাব্য : হুম প্রিয় আমি চাই তুমি আমার প্রিয়তমা হয়ে আমার পাশে চিরকাল থাকো। অনেক ভালোবাসি তোমার, i love you?
নদি : l love you to আমার হবু জামাই।
কাব্য : আর একটি কথা শুনো!
নদি : একটি কথা কেনো হাজার টা কথা শুনতে আমি রাজি আছি।
কাব্য : তুমি ওই মেয়েটির সাথে কথা বলবে না।
নদি : কোন মেয়েটার সাথে।
কাব্য : এখন যে মেয়েটা তোমার সাথে ছিলো।
নদি : ও পরির কথা বলতেছো। কিন্ত পরি তো খুব ভালো মেয়ে।
কাব্য : এতো কিছু জানতে চাইনা আমি।
নদি : কারন টা বলবে প্লিজ।
কাব্য : এতো কথা বলো কেনো বুজি না। যা বলছি তাই করবে তুমি ।
নদি : তোমার সব কথা শুনতে আমি রাজি আছি।
কাব্য: সেটাই যদি কখনো ওর সাথে কথা বলো। তবে আমাকে হারাতে হবে।
নদি : ঠিক আছে। কখনোই কথা বলবো না আর। তোমাকে কথা দিলাম।
কাব্য : এই তো লক্ষি মেয়ে।
নদি : জানো কাব্য তোমার জন্যে আমি পৃথিবীর সব কাজ করতে পাই।
কাব্য : এই জন্যে তোমাকে আমার এতো ভালোলাগে।
নদি : ঠিক আছে এখন ক্লাসে চলো।
কাব্য : হুমম চলো।
--এর পরে নদি ও কাব্য দুজনেই ক্লাস রুমে চলে আসে। কাব্য এসে ওর বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে থাকে। এই দিকে নদি এসে পরির সাইডে বসে পরে।
পরি : এই নদি কি হলো। কাব্য কি রাজি হয়েছে।
নদি : নিশ্চুপ?
পরি : এই বলো না কি হয়েছে। আমার শুনতে খুব ইচ্ছে করতেছে।
আবার ও নদি নিশ্চুপ!
পরি : বলো কি সমস্যা । এমন চুপ করে আছো কেনো।
--এই বার নদি মুখ খুলে বলতে থাকে?
নদি : তুমি আমার সাথে আর কখনো কথা বলিও না। আমি তোমার সাথে কথা বলতে চাইন।
পরি : কিন্তু কেনো। কি এমন করলাম যে কথা বলতে চাও না।
নদি : জানি না। বলছি কথা বলবো না তো কথা বলবোই না।
--কথাটি বলেই ব্যাগটা নিয়ে অন্য একটি ব্রেন্চে গিয়ে বসে পরে।
পরি : আশ্চর্য বুজলাম না কি এমন করলাম তার জন্যে এমন করতেছো তুমি নদি। ( এই বার পরি মনে মনে ভাবতে থাকে। নিশ্চিত কাব্য কিছু একটা বলেছে। তার জন্যে নদি কথা বলতেছে না )
--তো কি আর করার পরি মন খারাপ করে বসে আছে। ঠিক এমন সময় কেউ একজন বলে উঠে। আজ আর ক্লাস হবে না। আজ ছুটি?
--ছুটির কথাটি শুনার সাথে সাথেই নদি ও কাব্য দুজনেই হাত ধরে ক্লাস থেকে বেরিয়ে পরে। এটা দেখার পরে পরির বুকটা কেমন যেনো কম্পন দিয়ে উঠতেছে। কারন নিজের স্বামী যখন অন্য একটি মেয়ে কে ভালোবেসে হাত ধরে ঘুরে বেরায়। তখন কষ্ট হবে এটাই স্বাভাবিক।
--তো কলেজ শেষে পরি সোজা বাসায় চলে আসে। কোন রকমে। কারন পরি এ রাস্তা ভালো করে চিনে না। তাই আসতে একটু কষ্ট হয়েছে।
--
চলবে.....
0 Post a Comment:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন