আপু থেকে বউ
পর্ব ১০
গিয়াস উদ্দিন আহাম্মাদ
১৪,১৫,১৬,১৭
রাত তিনটা। নিঃস্তব্ধ হাসপাতালের করিডোরে সাদা আলো নিঃশেষ স্নিগ্ধতায় ঝরে পড়ছে। সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখা যাচ্ছে—একটি শিশুর কোলে ছোট্ট একটি ব্যাগ। সেই ব্যাগে থাকা পেনড্রাইভে লুকিয়ে আছে একটি ভবিষ্যৎ।
গিয়াস ধীরে ধীরে চোখ মেলে। শরীরের প্রতিটি পেশীতে যন্ত্রণার রেখা। পাশে জারা বসে—চোখে ক্লান্তি, ঠোঁটে ভালোবাসা।
"জাগছো?"—জারা জিজ্ঞেস করে।
গিয়াস ফিসফিস করে, "সে কি এসেছে?"
"কে?"
"আমাদের উত্তরাধিকার... রিজভী।"
---
**ফ্ল্যাশব্যাক: পাঁচ দিন আগে**
রিজভীর গুলিতে আহত গিয়াস নিজের মৃত্যু ভান করেছিল। রিজভীর সাজানো পুরো প্ল্যান, মেডিকেল রেকর্ড হ্যাক করে মৃত্যু ঘোষণার ব্যবস্থা। উদ্দেশ্য—সোহেল ও তার ছায়াদের বিভ্রান্ত করা।
সেই সময়েই সোহেল শেষ শ্বাসে বলে গিয়েছিল: “তোর রক্তে এখন আমার বিষ। আমার মতো করেই মরবি, ধীরে ধীরে।”
জারা ভয় পেয়ে যায়। কিন্তু গিয়াস জানে, সোহেলের কথার মানে গভীর কিছু লুকিয়ে আছে।
---
**বর্তমান**
একটি ডার্ক ওয়ার রুম। রিজভীর রেখে যাওয়া একটি ল্যাপটপ খুলে গিয়াস পায় একটি ফোল্ডার—**SK\_ANTIDOTE**। সেই ফোল্ডারে অডিও ক্লিপ:
"গিয়াস ভাই... আমি জানতাম তুমি একদিন মরার মুখোমুখি হবে। কিন্তু আমি চাইনি তুমি পরাজিত হও। এই ফোল্ডারে আছে সেই অ্যান্টিডোটের সূত্র, যেটা তোমার শরীরে ছড়ানো বিষকে নষ্ট করতে পারবে। তবে... সেটা পাবে আজিজুল হকের পুরনো ল্যাবে।"
---
**সুমিত: জেলের ভিতর**
সুমিত এখন জেলে। কিন্তু মানসিকভাবে ধ্বংস নয়। সে চুপচাপ একটি চিঠি লেখে:
“জারা, আমি তোমার বাবাকে মারিনি। আমার মা-ই ছিল আসল ভিকটিম। আমি শুধু প্রতিশোধ নিতে গিয়ে নিজের আত্মা হারিয়ে ফেলেছিলাম। যদি একদিন রিজভীর সন্তানের চোখে নিজেকে দেখতে পারি, তাহলে বুঝব আমি মানুষ ছিলাম।”
---
**জারা: কমিশনারের চেয়ারে**
পাঁচ বছর পর।
জারা এখন পুলিশের কমিশনার। তার ঘরে ঢুকে ছোট্ট রিজভী বলে, “মা, আমার প্রজেক্টের নাম রেখেছি ‘স্কর্পিয়ন কিলার’। কেমন লাগল?”
জারা তাকিয়ে থাকে তার সন্তানের চোখে। ঠিক যেন গিয়াসের চোখ। তাতে আগুন নেই, কিন্তু লুকানো আছে এক রকম সত্যের দীপ্তি।
“দারুণ। কিন্তু মনে রেখো, প্রতিশোধ নয়—প্রতিশ্রুতি বড়।”
গিয়াস এখন ‘স্কর্পিয়ন কিলার সিকিউরিটি’-এর প্রতিষ্ঠাতা। সে তার মায়ের চিঠি খোলে:
"তোর জন্ম হয়েছিল আলো আর অন্ধকারের ছায়ায়। তুই যদি একদিন আলোর পক্ষে দাঁড়াস, তাহলে আমি মরেও শান্তি পাবো।”
একটি গুলির শব্দ।
নভোশিশুর কান্না।
তারপর সব নিস্তব্ধ।
"রিজভী স্কুলের শেষ লাইন লিখে—‘আমার বাবা একজন হিরো। আমি শুধু তার গল্প শেষ করিনি... আমি তার গল্প আবার শুরু করবো।’"
হাসপাতালের নিরবতা।
গিয়াস ব্যথা নিয়েই চোখ খোলে।
তার শরীরে এখনও বিষ-নিরাময়ের মতো কাজ করছে না।
ECG মেশিনে সিগন্যাল ঝলসে আর নাইন্সূত্রে গতি পায় বিশ্রামহীন চক্রে।
> **জারা** (চাপা কণ্ঠে):
> *“তোমার অসুখ এখনও জেগে আছে... রিজভীর USB-তে সেই অ্যান্টিডোট আছে—তোমার নিজেরই শরীরে ঠিক মতো কাজ করার মতো ফরমুলা।”*
গিয়াস চেহারায় এক ফণা আশা ফুটে ওঠে, কিন্তু এক সময় ফিকে হাসি।
কমিশনার জারা ড্রাইভিং করছে এক ভয়াবহ রোজগারের রাতে।
মনেই প্রশ্ন আসে—
> *“আমি কি এখন সঠিক পথে আছি? আমার দায়িত্ব পুলিশ কমিশনার হিসেবে কি গিয়াসের পাশে থাকতে বাধা দেয়?”*
সে ফোনে বলে—
> *“ওসি নিয়াজ, আজ রাতেই আমরা আজিজুলের ল্যাবে যাবো।
> কোন ড্রাপ না করে। বুঝলে?”*
নিয়াজ মাথা হেলে নেয়।
---
রিজভী রাতে তার নিজের ঘরে বসেছে। ল্যাপে USB স্লট করে বলে—
> *“তোমার কোড নামটা নিয়ে বড় হবে তো—স্কর্পিয়ন কিলার!”*
একটা অটো-অ্যালার্ম বাজে তার ফোনে।
হঠাৎ সে টেবিলে যা দেখে চমকে ওঠে—
ADB টার্মিনালে “WARNING: Trace initiated” লেখা।
> *“তারা খুঁজে পেয়েছে! আসছে... এভাবে আমার জীবন শেষ হতে পারে কিন্তু তারা থামবে না।”*
কারাগারের একান্ত কক্ষে সুমিত জড়িয়ে আছে চার দেয়ালেই।
সে ফোনে ফিসফিস করে—
> *“জারা... আমি বলেছিলাম তোমার বাবাকে মারিনি,
> কিন্তু গিয়াসের রক্ত এখনও বিষ মিশানো আছে!”*
চোখে জল পড়ে।
“আমি আজিজুলের ল্যাবে গিয়েছি... ওখানে একটি X-ভায়াল আছে—সেই নিয়ে এসেছি।
গিয়াসের রক্তে বিষ আছে, কিন্তু সেদিন সেই ভায়াল দিয়ে আমি নিজে রক্ত দেই—ভাইয়ের মতো।”
সে নিশ্বাস নেন।
> *“আমি গিয়াস এবং জারার সন্তানের বাবাও হতে চাই... যদি তারা আমাকে মাফ করে.”*
রাত ২:০০ AM, আজিজুলের ল্যাব।
গিয়াস-জারা নিষ্পাপভাবে শাসন ভেঙ্গে তালা ভেঙে প্রবেশ করে।
মূলে রয়েছে সিসিটিভি, সেন্সর, ইলেক্ট্রনিক লক —
গিয়াস ডায়ালগ করে:
> *“এই ভায়ালটাই আমার জীবন—‘নিউট্রোলাইজার X’। আমরা যা সারাটা সময় খুঁজছিলাম।”*
হঠাৎ ডোর ক্লিক, প্রবেশ করে ওসি নিয়াজ সহ পুলিশ টিম।
> **জারা** আওয়াজ করে:
> *“এখন বুঝলে—শুধু মা-বাবার কথা নয়, এই শহরের মানুষের জীবন—আমরা বাঁচাব!”*
তারা সবাই ল্যাবের ভিতরে।
হঠাৎ সেন্সর বাজে, এলার্ম উড়ে।
দলের সবাই হইচই করে।
জগাখিচুপি শুরু।
শেষে **সুমিত** এসে ভায়ালের কাছে দাঁড়িয়ে—
> *“আমার রক্ত, আমার দায়—এবং আমার বিশ্বাস!”*
সে দ্রুত গিয়াসের IV লাইনে ওষুধ ঢেলে দেয়।
ভায়ালের মধ্যে থাকা শেষ সুরে এসে মেশে গিয়াসের শরীরে…
**সব থেমে যায়।**
শনিবারের রাত্রি শেষ হয় শান্তির আলোয়…
> **“গিয়াস চোখ খুলে ফিসফিস করে—
> ‘আমি এখন বেঁচে আছি... তোমাদের বিশ্বাসেই।’”**
নিশ্চিতভাবে! নিচে আপনার জন্য **“বাঁধন – পর্ব ১৬: নতুন শত্রু, নতুন যুদ্ধে”** — টানটান অ্যাকশন, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র, এবং আবেগঘন ক্লাইম্যাক্সসহ পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা দেওয়া হলো:
---
* **অভ্যন্তরে:**
জারা, গিয়াস ও রিজভী ল্যাব থেকে বেরিয়েছে, কিন্তু রাস্তার অন্য পাশে একটা কালো ভ্যান দাঁড়িয়ে।
ভ্যানের পেছন থেকে বেরিয়ে আসে – **দেখনোয় সুখী শিশু**, যিনি হঠাৎই জারা-গিয়াসকে লক্ষ্য করে ফিসফিস করে:
> “মুখ থামাও, ‘স্কর্পিয়ন কিলার’ ফিরে এসেছে।”
* **সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়—** ভ্যান থেকে কিছু কালো ছিন্ন পোশাক্দার লোক নামছে এবং সরাতে শুরু করছে ল্যাবের সেন্সর।
ঐ দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা নিয়াজ কাঁপতে কাঁপতে ফোনে বলে:
> “স্যার, এটা… সোহেলের বাৎসরিক দল!”
* **জারা:**
একান্তে গিয়াসকে বলছে:
> “তারা ভেবে বসেছে আমরা জয়ী... দেখিয়ে দিই, হাওয়া কেমন মুখ ফেরায়।”
* **গিয়াস:**
বলছে,
> “এই শহরে টক্সিন, টেকনলজি আর ট্রাস্ট—সবই আমাদের তৈরি… এখন আমরা তৈরি করব শত্রুর দানা!”
* **রিজভীর ছোট্ট মুখে:**
সে silently পকেটে হাত দেয় —
তাতে লুকিয়ে থাকা অ্যান্টি-হ্যাক হার্ডড্রাইভ।
---
* জেলে শোয়ারী, সুমিত নতুন করে জেগে উঠে।
* ডায়ারিশিটে লেখা:
> “আমি পুলিশের জন্য বা প্রতিশোধের জন্য যে হয়নি… আমি গিয়াসের ভাই হয়ে ছেলেটির বাবার সুরক্ষায় আছি।”
* **গিয়াস ও জারা দু’জনকে নিয়ে এসে কাঁচের দেয়াল ভাঙিয়ে বের করে দিয়ে বলছে:**
> “আজ থেকে তুমি আমাদের টিমের ভেতর… নিরাপত্তার বেইসবলে।”
* **জরুরী করিডরে** — সবাই এগিয়ে হাঁটছে, সামনে রিজভীর হাতে হার্ডড্রাইভ, তার পাশে গিয়াস ও জারা।
* রিজভীর চোখে আগুন—
* সে ভ্যানে ঢুকে যায় এবং **হার্ডড্রাইভ** সংযুক্ত করে।
* মনিটরে দেখা যায় **দলটির ফুটেজ** — SPECTRE-style ম্যানিপুলেটেড রিলে সহ: কে তারা, কোথা থেকে লাগে, মূল খলিফা কে...
* এক সেকেন্ডের মধ্যে রিজভী ফোনে বলে,
> “মা, আমরা এখন খুঁজে পেয়েছি তাদের ঠিকানা।”
* জারা একা নিয়ে দাঁড়িয়ে যায়… চোখে শক্তি লাগা একটা অদ্ভুত উর্ত্তাপ।
---
* **সিসিটিভি হালকা হাইড** —
পুলিশ টিম, গিয়াসের নিরাপত্তা বাহিনী, রিজভী ও সুমিত একসাথে
গোপনবাসে থাকে একটা গোপন গ্যারেজে।
* রিজভী সবার সামনে হোস্ট করে হ্যাকিং ট্যাব।
* গিয়াস বলছে,
> “এদের নাম ‘ক্রিয়েটার্স’—তারা রাজনৈতিক, নাকি পারিবারিক?
> আমরা একেবারে ঘাত অনা না বড়াবো…”
* ঝলসে ওঠে সিসিটিভি — দেখে তারা আগের ট্র্যাকারদের যোগাযোগ করছে **স্নাইপার, মারসিনারি**...
* জারা হাঁসফাস করে বলছে:
> “রাতে ঢুকে, সকালে প্রকাশ্যে — ‘বাঁধন’ সংস্কার হবে আজ!”
---
### ৬️⃣ দৃশ্য: প্রথম স্ট্রাইক
* **সন্ধ্যা ১১টা** —
বাহিরে দিয়ে গিয়াস, রিজভী, সুমিত ও নিয়াজ…
**তারা ঢোকে** একটি গোপন বন্দরে — যেখানে ভ্যান, কিছু “কন্টেইনার”, একটা ছোট ক্যাম্প…
* **একাএक আলট্রা-হাই ভোল্টের নিয়ে ঢোকে** গুরুতর টিম —
রিজভীর হ্যাক ডিভাইস চালু,
গিয়াস-জারা-সুমিত টিমের পাল্টা অ্যাক্টিভেশন…
* **জঙ্গি লড়াই**, **ড্রোনস দিয়ে শনাক্ত**, **ন্যাম্রতা পূর্ণ রড** দিয়ে হামলা শুরু…
গিয়াস নিজে **ড্রোন শ্যুট** করে পতন,
জারা **স্ক্যান করে বোমা**,
সুমিত দেন **ব্ল্যাক ম্যানিপ্যুলেট**,
রিজভী হ্যাকে ভ্যানের ঈগল লোগো...
* **তাদের একসাথে কথা**:
গিয়াস ফিসফিস করে,
> “যুদ্ধ চালাতে পারি — যদি তুমি পাশে থাকো।”
> জারা নির্দিষ্ট চোখে দেখে...
> “সে পাশে থাকবে... সবসময়।”
* **শেষ মুহূর্ত** —
তাদের রিকভারি এলাকা থেকে পড়ে গেছে একটা **USB পেনড্রাইভ**…
রিজভী ধরল।
সিসির ফুটে আসে **ডেপথ ক্যামেরায়** দেখা গেছে:
একটা নাম — *"Operation DawnBreaker 002: Target – Scorpion Legacy"*
* এই ডকুমেন্টে USB ড্রাইভে **“Operation DawnBreaker”** কি আছে?
* **নতুন শত্রু এই ক্ষেপণাস্ত্র পেতে পারলে** কোন ভয়ানক পরিণতি?
* **জারা-গিয়াস-সুমিত-রিজভী** দল কীভাবে তা রুখবে?
* **শহরের রাজনীতিতেও** ঢুকছে তারা — কমিশনার ও সাইবার আর্টিস্টের দাপট…
আপনার ওয়ার্কশপে এখন এই পর্ব শরীর খেতে চাইলে, প্রস্তুত মঞ্চে— প্রস্তুত? 😊
নিশ্চিতভাবেই! নিচে আপনার জন্য উপস্থাপন করলাম **“বাঁধন – পর্ব ১৭: ডন ব্রেকার ফেসিং”**, যা হবে এখনো পর্যন্ত আপনার সিরিজের সবচেয়ে **টানটান, অকল্পনীয় ক্লাইম্যাক্স**:
* **স্থান:** রাত্রে ‘রিকভারি রুম’—দেহাত আলো, স্ক্রীনে USB ড্রাইভের অনুভূমিক লাইন।
* **রিজভী** USB প্লাগ ইন করে, স্ক্রিনে আসে:
```
OPERATION DAWNBREAKER 002
TARGET: SCORPION LEGACY
PAYLOAD: NEUROTOXIN DRONES
LOCATION: UNDERGROUND WAREHOUSE 45
```
* সে ফিসফিস করে: “তারা নিয়েছে আমাদের সব… সময় কমে এসেছে।”
* গিয়াস, জারা, রিজভী ও সুমিত এক টেবিলে বসে স্ট্রাটেজি আলোচনা করছে।
* **জারা:**
> “ড্রোনগুলোতে বায়োলজিক টক্সিন আছে... আমরা চাইলেই তা নিষ্ক্রিয় করতে পারি—কিন্তু।”
* **গিয়াস:**
> “আমি রাখতে পারব না কেউ যেন শহরে বিষ বর্ষণ করে…”
* **রিজভী:**
> “আমি টার্মিনালে ঢুকে ড্রোন কোড ঢেকে দিব মেটা-লেভেলে…”
* **সুমিত:**
> “আমি নিরাপদ করিডোর তৈরি করবো—আমি আজ ঋণ শোধ করেছি।”
> → \*\*পরিকল্পনা চূড়ান্ত।
* রাত ৩টা— তারা হাফ-আইডেন্টিফায়ার ক্রিকেটের ব্যাগ নিয়ে ওয়ারহাউসে যায়।
* রিজভী কোড রাইট করছে, গিয়াস ওয়াচ করে ড্রোন প্লাটফর্ম, জারা বাহির দিয়ে নিয়ন্ত্রণ, সুমিত প্রটেকশন রোডস্ক্যান।
* **অন্য দিকে:** ওই গুদামে ঢুকছে **কন্টেইনারস**—সোহেলের নতুন দল।
* তারা বায়ো-ড্রোন পরীক্ষা করছেন, হামলার প্রস্তুতিতে।
* বাইরে বৃষ্টির শব্দ, ভিতরে টিম পজিশন নিচ্ছে।
* রিজভী হঠাৎ ফিসফিস করে:
> “গিয়াস ভাই—তারার মতো লাল আলো… ক্র্যাশ কোড 47!”
* তখনই বৈদ্যুতিক আউটেজ—পুরো ওয়ারহাউস অন্ধকারে প্লাটি।
* **ড্রোন উড়ে**, ভূতলার ঘোড়ার মতো ব্যাল করে অ্যাটাক শুরু—
* গিয়াস ছুটে ছুটে সিগনেল জ্যাম সিরিজে ঢুকান, ড্রোন ভেঙে যায়।
* **জারা** বাধা দিচ্ছে দোষ হোল্ডার—সুমিত বাইরে করে সেকশন ক্লিয়ার।
* **রিজভী** কোড ইনজেক্ট করে মেটালেভেল ম্যানিপুলেশন—ড্রোনগুলো নিজেদের ক্ষেত্রে ফিরে যায় এবং তারা হারিয়ে যায়।
* **ড্রোন কর্মকর্তার সাথে তীব্র সংঘর্ষ।**
* **একটি ড্রোন বিস্ফোরিত হয়**, ভাঙ্গা গাছ ঘরে ঢুকায়।
* তখন… **ঘোড়া ফিরে আসে**—ড্রোন চালানোর আসল মাষ্টার/নিয়ন্ত্রক হলো… **রিজভী নিজেই এক ছোট DRONEBOT!**
সে তার ইউনিফর্ম খুলে দেখায় – মোড়া গোড়ায় সাদামাটা এলাকা।
> “আমাদের শহর বাঁচল... তবে একজন শহুরে খল নায়কের জন্ম হতে চলেছে!”
* **রিজভী** বলে,
> “দেখবে না যে আমরা কি দিয়েছিলাম… দেখবে কি দিই ওদের!”
* **সুমিত** হেসে টিবি দেয় ও ফুল এক্সপ্রেশনে,
> “আমি আর শুধু পুলিশ না—আমি তোমাদের পরিবার!”
* **গিয়াস** রিজভীর চুলে হাত বোলিয়ে বললো,
> “সে হবে একজন হিরো… না, সে হবে রক্ষণশীলের বীর।”
* **এই মুহূর্তে** মোবাইল এলার্ম!
স্ক্রিনে লেখাঃ
**“DRONEBOT: MISSION SUCCESS. NEXT TARGET: 095 – CITY HALL”**
**স্ক্রিন ব্ল্যাক!**
0 Post a Comment:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন