গল্প_অস্তিত্ব পর্ব_০২

গল্প_অস্তিত্ব 

পর্ব_০২

লিখা_হেলাল উদ্দিন




মা আসতেই আয়না পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে যাবে কিন্ত মা বলল আগে মুখ খানা দেখি আমার বউমার

আয়না লম্বা ঘোমটা দিয়ে আছে, 

মা হাত দিয়ে ঘোমটা সরিয়ে মুখের দিকে তাকিয়ে চমকে যায়। 


মা তখন অবাক হয়ে আয়না কে জিজ্ঞেস করলো,

তুমি ঐ মেয়ে না তোমার নাম জানি কি কি হে তোমার নাম আয়না। 


আয়না : হুম আন্টি  আমি ঐ মেয়ে, 


এবার নীল চিন্তায় পড়ে গেলো ধরা না খেয়ে যাই,এরা তো পূর্ব পরিচিত,, 


আমি : মা তুমি কি করে চিনো ওকে,, 


মা : তোকে বলছিলাম হসপিটালে ঐ আমাকে রক্ত দিয়েছিলো, 


আয়না : আন্টি থাক ঐ সব কথা,,আমাকে আর ছোট করবেন না। 


মা : এই আন্টি বলছো কাকে মা বল আমাকে মা, 


আয়না : ঠিক আছে মা, 


মা : তুই আমার আরেক টা মেয়ে আয়না, 


আমি : মা নীলা কই, 


মা : ও তো ঘুমাচ্ছে, 


মা আয়না কে ভিতরে নিয়ে গেলো মায়ের খুব পছন্দ হয়েছে আর অনেক খুশি হয়েছে, 


এমন সময় আমি আমার গার্লফ্রেন্ড রিমি কে ফোন দিলাম, 


২বার ফোন দেওয়ার পর ফোন টা রিসিভ করলো ও আমারি তো ভুল হয়েছে, রাত তো অনেক এখনো কেউ জেগে থাকবে নাকি, 


কিন্ত রুমে যেতেই রিমির ফোন, 


আমি : হ্যালো হে বলো.. 


রিমি : এত রাতে ফোন দিছ কেনো, কোন প্রবলেম। 


আমি : না, ও বিয়ে করে মাত্র বউ নিতে আসলাম। 


রিমি : মাঝ রাতে মাথা গরম করবা না, 


আমি : বলছি তোমার কথা মতো প্লান সাকসেস,, এটা বলার জন্য ফোন দিছি,, 


রিমি : ও তাই বলো,তা মেয়েটা কে? 


আমি আসলে কি বলবো আমি বুঝতে পারছি না, কি করে বলি আসলে ও একটা পতিতা, 


রিমি ছোট একটা জারি দিলো, কি ব্যাপার কথা বলো না কেনো... 


আমি : আসলে ও... 


রিমি : ও কে ?? 


আমি : ও পতিতা, শুনো আমি এমন কোন মেয়ে পেলাম না যে আমাকে হেল্প করবে,,, 


রিমি : নীল তুমি এত নিজ, শেষমেশ একটা পতিতা ঘরে তুললা, 


আমি : তাছাড়া কোন উপায় ছিলো না। কোথাও কাউকে পেলাম না। যে আমাকে হেল্প করবে,তাই সোহান বলল। (সোহান আমার বন্ধু) 


রিমি : তাই বলে,তুমি এত বড় একটা (রেগে) ইচ্ছে করছে মেরে ফেলি, 


আমি : আচ্ছা এখন রাখি মা ডাকছে,,, 


রিমি : ঐ মেয়ের থেকে দূরে থাকবা,কি বললাম বুঝতে পারছো, 


আমি : আচ্ছা ঠিক আছে, আমি দূরেই থাকবো, 


এমন সময় দরজায় ঠকঠক আওয়াজ, 


আমি বুঝলাম আয়না আসছে,তাই বললাম ভিতরে আসো, 


আয়না এসে বলল আমি কোথাই ঘুমাবো, 


আমি : তুমি বিছানায় ঘুমাও, আমি নিচে ঘুমাচ্ছি, 


আয়না : আরে না, আমার নিচে ঘুমানোর অভ্যাস আছে আমি ঘুমাচ্ছি বলে একটা বালিশ আর চাদর নিয়ে শুয়ে পড়লো আয়না.. 


সকালে পূর্ব আকাশের রোদের জ্বলকানিতে ঘুমটা ভেঙে গেলো... 


ঘুম ঘুম চোখে তাকিয়ে দেখি জানালার পর্দা টা টানা গ্রিলের ফাঁক রোদ আসছে... 


কিন্ত শেষে ঘুম টা ভেঙেই গেলো... 


চোখ কচলাতে কচলাতে উঠে বসলাম।

এমন সময় আয়না ওয়াশরুম থেকে 

গোসল শেষ করে চুল গুলো মুচতে মুচতে বের হচ্ছে... 


আমি তো দেখে অবাক সকাল সকাল গোসল কেনো আমি তো কিছু করি নাই। 


কি হল কিছুই বুঝতে পারছি না... 


নাকি রাতে ভুলে কিছু করলামই নাকি।

না আমি তেমন ছেলে না,

আমি হা করে আয়নার দিকে তাকিয়ে

আছি৷ 


আয়না : কি ব্যাপার এমন হা করে 

তাকিয়ে আছেন কেনো,, যান গোসল করে আসেন... 


আমি : আমি গোসল করব কেনো,৷আমি তো কিছু করি নাই... 


আয়না মুচকি হেসে বোকা কিচ্ছু বুঝে না যান গোসল করে আসেন.... 


আমি তো পুরাই মদন হয়ে গেলাম,সালা কিছু করলামিনা তো গোসল করব কেনো, 


আয়না : কি ভাবেন এত? আপনি বুঝেন না কেনো, যান তো আগে গোসল করে আসেন তারপর বলছি,, 


আমি সালা ছাগলের ৩নাম্বার বাচ্চার মত লাফাতে লাফাতে গোসল করে আসলাম। 


এসে আয়না কে জিজ্ঞেস করলাম,, আচ্ছা আমি গোসল করলাম কেনো। 


তখন আয়না বলল,নতুন বিয়ে হলে গোসল করতে হয়।

আর যদি আমরা দুজন গোসল না করি মা সন্দেহ করবে। 


এখন বুঝছেন তো.... 


আমি : ও আগে বলবা তো !! 


আয়না : বুঝছি আপনার ঘুম হয়নি, আমি পর্দা টেনে দিচ্ছি আপনি ঘুমিয়ে নেন, 


আমি : ঠিক বলছো, আমি ঘুমাই তাহলে। 


আয়না নাস্তা রেডি করে মাকে ডাকে মা তো অবাক, তার পর আমার ছোট বোন নীলার রুমে যায় ডাকতে... 


নীলার রুমটা অন্ধকার ছিলো মানে লাইট অন ছিলো নীলা ঘুমাচ্ছিলো, 


এই সময় আয়না নীলার রুমে যায়.... 


হঠাৎ নীলার ঘুমটা ভেঙে যায়.... 


নীলা চোখ খোলেই অন্ধকারে কাউ কে দেখতে পায় কিছু একটা খুঁজছে.... 


মানে আয়না লাইট জ্বালানোর চেষ্টা করছিলো এমন সময় নীলা আস্তে আস্তে উঠে ফুলদানি দিয়ে আয়নার মাথায় মারে একবাড়ি। 


আয়না ওমা বলে জায়গায় অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়... 


নীলা লাইট অন করে দেখে একটা মেয়ে তার শাড়িটা পড়া,ও চুন্নি যাই ভাইয়া মাকে খবর দিয়ে আসি,,আজ চুন্নি ধরেছি। 


তারপর নীল কে ডাকতে যায় নীলা,গিয়ে দেখলো সে ঘুমাচ্ছে,,,এই ভাইয়া ভাইয়া উঠ চুন্নি ধরেছি,,,

এই ভাইয়া ভাইয়া। 


নীল ঘুম থেকে উটে চমকে যায়,আর বলে কি কি হয়েছে...


নীলা : তোর মানিব্যাগ টাকা হারায় না মাঝে মাঝে সেই চোর টা কে পাইছি।। 


আমি : যা তো তোর টাকা লাগলে নিয়ে যা মানিব্যাগ রাখা আছে যা।। 


নীলা : ভাইয়া চোর টা কে তো মাথায় বাড়ি দিয়ে অজ্ঞান করে ফেলছি।। 


হঠাৎ নীলের টনক নড়ে আয়না না তো,,,আবার বিছানা থেকে উঠে 


নীল : কাকে মারছিস, 


নীলা : একটা চুন্নি, 


তখন নীল মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়ে,,,এমন সময় মা আসে, আমাকে জিজ্ঞেস হে রে নীল আয়না কে তো দেখছি না.... 


তখন নীলা বলে,,, মা এই তো আয়না,,তুমি দেখছো না,আর তোমার রুমে তো আয়না আছে!! 


মা : আরে আমি এই আয়নার কথা বলছি না, তোর ভাইয়া কাল বিয়ে করছে, 


তখন নীলা আমতা আমতা করে বলে, মা তাকে কি তুমি আমার ১৫০০০টাকা দামের শাড়িটা পড়তে দিছিলা!! 


মা : হুম, 


নীলা : ভাইয়া তোর বউ শেষ আমি ফুলদানি দিয়ে তোর বউয়ের মাথায় বারি মারছি চোর ভেবে। 


তাই শুনে মা বলল কি বলিস এই নীল চলতো তারাতাড়ি।

তারপর সবাই দৌড়ে যায় নীলার রুমে আর গিয়ে দেখে,,, আয়না সেখানে ছিলো না। 


ওয়াশরুমে পানির শব্দ শোনা যায়। 


আমি গিয়ে দেখি আয়না একাই তার মাথায় পানি দিচ্ছে , 


মা আমার আগে গিয়ে আয়না কে জরিয়ে ধরে আর বলে তুই ঠিক আছিস তো,বেশি লাগেনি তো।। 


আয়না : না মা লাগে নি,


মা : আগে রুমে চলতো, এই নীল বউমা কে রুমে নিয়ে চল... 


আমি আয়নার হাত ধরে বললাম আসো আসো.. 


মা  রেগে বলল এই ছাগল হেটে আসতে পারলে তো আমি নিয়ে আসতাম... 


বউমা কে তুলে নিয়ে আয়... 


আমি : মানুষ কে কোন দিন মাথার উপর তোলা যায়। 


এমন সময় নীলা বলল,ভাইয়া তোকে কোলে নিতে বলছে ভাবি কে ?? 


মা : কই নিয়ে আয়। 


আমি : হে মা আসছি!! 


আয়না বলল না আমি হেটে যেতে পারবো,,,বলে এক পা ফেলে আরেক ফেলবে দেখি পড়ে যাচ্ছে এমন সময় নীলা ভাইয়া পড়লো পড়লো ধর ধর।। 


আমি দৌড়ে গিয়ে ধরলাম,দেখি অজ্ঞান আবার,,আর নীলা কে বললাম সব তোর জন্যে।। 


আমি এই আটার বস্তা নিতে পারবো।। 


যদি রিমি জানতে পারে তাহলে আমাকে শেষ করে ফেলবে!! 


নীলা : আচ্ছা ভাইয়া একটা কথা বুঝলাম না,তুই রিলেশন করলি রিমি আপুর সাথে আর বিয়ে করলি এই মেয়ে কে, সত্যি করে বল কে এই মেয়ে,আবার রিমি আপু কেও ভয় পাচ্ছো.. 


আমি নীলা কে ধমক দিয়ে বললাম

তোর এত কিছু জানতে হবে না.. 


নীলা : ভাইয়া রেগে যাচ্ছিস কেনো,,

আমি তুলতে হেল্প করবো।। 


আমি : না লাগবে না। 


নীলা : তাহলে এক কাজ করি একটা ক্রেন নিয়ে আসতে বলি রিমি আপুকে। 


আমি : দেখ এখন কিন্ত আমার মাথা গরম হচ্ছে। 


নীলা : বুঝছি,, আমি যাচ্ছি.. 


নীল আয়না কে কোলে করে কোন রকমে হাফাতে হাফাতে রুমে নিয়ে বিছানায় ধপাস করে ফেলে দিলো আর আয়না ওমা গো বলে উঠে, 


আয়না মাথায় হাত দিয়ে আপনারা ভাই বোন কি আমাকে মারতে চান কি,

এই ভাবে কি কেউ মানুষ ফেলে... 


নীল বিড়বিড় করে মানুষ ফেলবো কেনো ময়দার বস্তা ফেললাম, 


আয়না : কিছু বললেন আমাকে। 


আমি : কই না তো!! 


আয়না : ওহ, 


আমি : আমি অফিসে যাবো, আপনার কিছু লাগবে কি ?? 


আয়না : আমার কিছুই আনা হয়নি!! 


আমি : আপনার কি কি লাগবে আমি তো জানি না, 


আয়না : এই তো কিছু জামা কাপড় , 


আমি আয়না কে ২দিন পর শপিং নিয়ে গেলাম আমি মোটেও নিয়ে আসার 

ইচ্ছে ছিলো না,মায়ের ইচ্ছেতে নিয়ে 

আসতে হল.. 


এমন সময় আমার বন্ধু সোহানের সাথে 

দেখা... 


আমি : আরে সোহান তুই এখানে.. 


সোহান : এই তো একটু কাজ ছিলো.. 


আয়না আমার পিছনে দাঁড়িয়ে ছিলো 


সোহান একটু উঁকি মেরে আমার পিছনে দেখলো একটা সুন্দরী মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে,,,কিরে মামা পরী টা কে,তোর সাথে আসছে.. 


আমি : আরে ও ই তো বউ এর অভিনয় করছে,, 


সোহান : মামা পতিতা হলেও মাল টা কিন্ত মাথা নষ্ট করার মতো.. 


কথা টা সোহান আয়না কে শুনিয়েই বলল, কিন্ত আমি যা দেখলাম আয়না না শুনার ভান করে রইলো.. 


আমি সোহান কে বললাম আস্তে কি বলিস এই সব,, মেয়েটা অভাবে পড়ে ঐ রাস্তায় নেমে ছিলো কিন্ত মেয়েটা পতিতা না,১০০% ভার্জিন সেটা তোকে বলি নাই,, 


সোহান : মামা এটা সবাই বলে কিন্ত আগে কারো সাথে ঠিকি দিছে,,, 


আমি : চুপ সোহান, আমি মেডিক্যাল টেষ্ট করে আনছি অকে,,,আমি এত টা খারাপ না যে আমার বাড়িতে পতিতা তুলবো,, আর আমার মাকে ছুতে দিবো,, 


সোহান : মামা তুমি যাই বলো, 


আমি যাই এখন সোহান, তুই একদিন বাসায় আসিস, 


আমি আয়নার দিকে তাকাতেই দেখি আয়না চোখ মুচছে, 

আমি বুঝতে পারলাম আয়না খুব কষ্ট পাইছে কথা টা শুনে,

তাই আমি আয়না কে সরি বলি, আর আসলে আমি জানতাম না, সোহান এমন একটা কথা বলে বসবে,,, 


আয়না : উনি তো ঠিকি বলছে আমি একটা পতিতা, আপনি না নিয়ে আসলে তো এখন তাই থাকতাম,, 


নীল তখন খুব রেগে বলে, পতিতা কথা যেন তোমার মুখ থেকে ২য় বার না শুনি,৷ 


আয়না : আচ্ছা ঠিক আছে,,

এখন বাসায় চলেন,,, 


নীল : রিমি আসবে দেখা করতে হবে,, 


বলতে বলতে রিমি এসে হাজির,,, 


এসেই নীল কে জড়িয়ে ধরলো আর আয়না তা নিচের দিকে তাকিয়ে আড় চোখে দেখলো আর বলল আমি তাহলে গাড়িতে গিয়ে বসি, 


রিমি : কে উনি? 


নীল : ও ই বউ হয়ে অভিনয় করছে,, 


রিমি : ও পতিতা, এটা কে নিয়ে বের হয়ছো কেনো, 


নীল : এই ভাবে বলছো কেনো, 


রিমি : তুমি চুপ থাকো,আর এই যে তুই গাড়িতে গিয়ে বস,,আবার কারো সাথে শুরু করে দিস না,,, 


নীল :এটা কিন্ত একটু বেশি হয়ে যাচ্ছে রিমি,,আয়না তুমি গাড়িতে গিয়ে বসো, 


আয়না চলে গেলো,, 


রিমি : নীল এই পতিতার প্রতি তোমার এত টান কিসের,,, 


নীল : টান কই,ও তো মানুষ এইভাবে কেউ কথা বলে,,, 


রিমি : এখন তুমি শিখাবা কিভাবে কথা বলতে হয়,,,আর এটা কে নিয়ে বের হয়ছো কেনো,,, 


নীল : মায়ের জন্য,মা বলল তাই, 


রিমি : মা যা বলবে তাই শুনতে হবে,, 


আমি : এটা কেমন কথা বললা, মায়ের কথা শুনবো না,,, তোমাকে না বলছিলাম চল বিয়ে করি,তুমি তো রাজি হলে না,,, 


রিমি : কে জানতো একটা পতিতা নিয়ে আসবে,,, 


আমি : ও পতিতা না, ও অভাবে পড়ে এই পথে আসছে কিন্ত তার আগে আমি নিয়ে আসছি, ও ভার্জিন আছে,,, 


রিমি : তুমি জানলা কি করে ও ভার্জিন তুমি কি তাহলে,,, 


আমি : রিমি না, তুমি যা ভাবছো তা না,,আমি আনার আগে মেডিক্যাল টেস্ট করে আনছি,,, 


কিন্ত কে শুনে কার কথা রিমি রেগে চলে গেলো,,,, 


৭দিন পর,,,আমি মাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে আসছি এমন সময় সোহানের ফোন,,, 


সোহান : নীল কই তুই? 


আমি : আমি তো একটু মা কে নিয়ে ডাক্তারের কাছে আসছি,,,কিন্ত কেনো,, 


সোহান : আমি তোর বাসার সামনে,, 


আমি : তুই বাসায় যা আমার আসতে একটু লেট হবে,,, 


সোহান : আচ্ছা তাহলে আমি বাসায় যাই,, 


নীল ফোন টা কেটে দেয়, মা জিজ্ঞেস 

কে ফোন দিয়েছিলো,, আমি বললাম সোহান ফোন দিয়েছিলো ও বাসায় আসছে,, 


মা : ওকে বসতে বল,আয়না তো বাসায় আছে,,, 


আয়নার কথা শুনে নীলের টনক নড়ে উটে, আর সোহান কে ফোন দেয় কিন্তু ফোন অফ,,,, 


সোহান বাসায় যায় গিয়ে দেখে আয়না টিভি দেখছে সোফায় বসে,,, 


সোহান : এই যে নীলা বাড়িতে আছে, 


আয়না সোহান কে দেখে চমকে যায়,,


আয়না : আআআপনি? 


হ্যাঁ আমি বলে আয়নার সাথে গাঁ ঘেঁষে বসে,,তখন আয়না উঠে পড়ে,,আর সোহান খফ করে হাত টা ধরে ফেলে,,, 


চলবে.....

0 Post a Comment:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন